* মাথা ঠান্ডা রাখে ও প্রশান্তিময় ঘুম আনে ।

* চুল পড়া নিয়ন্ত্রণ করে ও চুলের গোড়া শক্ত করে।

* মাথার, ত্বকের এলার্জি ও খুশকী দুর করে।

* রক্তপড়া তাৎক্ষণিক ভাবে বন্ধ করে।

* আগুনে পোড়া ফোসকা দূর করে।

* মাথায় উকুন বিনাশ করে।

* নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক ফর্সা, কোমল ও লাবন্যময় করে।

* ন্যাচারাল এন্টিসেপটিকের কাজ করে।

* রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

* চুল ঘন, কালো ও অকাল পরিপক্কতা রোধ করে ।

অলরাইট অয়েলের ব্যবহার বিধি : (০-৩) বছরের শিশুদের জন্য গোসলের পর শুস্ক করে পুরো শরীরে “বেবী লোশনের বিকল্প হিসেবে ন্যাচারাল অলরাইট অয়েল ব্যবহার করা উত্তম। মাথার ত্বক ও চুলের বৃদ্ধিতে প্রতিদিন নিয়মিত রাতে ব্যবহার করে সকালে সেম্পু করে ধুয়ে ফেললে দ্রুত কার্যকরী ফলাফল পাওয়া যায়। অতিরিক্ত বায়ুচাপ, ঘুমের সমস্যা ও ক্লান্তি দুর করতে তেল হাতের তালুতে নিয়ে মাথার তালুতে (৩০-৪০) মিনিট রাখলে উপকার পাওয়া যায় । হাইপ্রেসার কমাতে একটি বাটিতে ৪-৬ চামচ তেল ও সমপরিমান বরফগলা পানি মিশিয়ে মাথায় লাগালে দ্রুত প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসে। এলার্জি ও ত্বকের উপরিভাগের চর্মরোগ দুর করতে, আক্রান্ত অঞ্চল ভালোভাবে পরিষ্কার করে অলরাইট অয়েল তেল লাগিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করুন, এছাড়াও নিয়মিত ব্যবহারে চুল হয় শক্ত, সুন্দর ও মসৃণ।