CARDIO CUSTODY (SMALL)(barcode: 011)

Measurement: 200 gm

Price: 1,100.00 Tk.

Redeem Point: 1,100.00

Availability: In Stock

QUICK OVERVIEW:

Solves Heart blockage and artery problems.



কার্যকারিতাঃ

কার্ডিও কাস্টোডি একটি Resersal Diet ফর্মূলায় প্রস্তুতকৃত। কার্ডিও কাস্টোডি নিয়মিত সেবনের ফলে হার্ডের ব্লকেজের রোগীদের Coronary Artery তে রক্তনালীর প্রাচীর প্রসারিত হয়। ফলে Partial Blockage থাকলেও Blood Supply বেড়ে গিয়ে Cardiac Tissue তে অক্সিজেনের অধিক্য ঘটে এবং Cardiac Pain দূরীভূত হয় এবং ক্রমান্বয়ে ব্লকেজ কমাতে থাকে এবং হার্ট আট্যাকের ঝুঁকি কমে যায়। সেই সাথে নিয়মিত ওমেগা৩-৬-৯ ও নিয়মিত ঔষধ খেতে হবে।
কার্ডিও কাস্টের্ডি খাওয়ার নিয়ম :

সকাল :

১। একদম খালিপেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে একটি লেবুর রস মিশিয়ে পান করবেন। ২। আধাঘন্টা পর এক গ্লাস ২ (দুই) চা চামচ কার্ডিও কাস্টেডি পাউডার এবং দুই চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করবেন।

৩। আলসার আক্রান্ত রোগীরা লেবুর রসের পরিবর্তে চার চা চামচ টক দই মিশিয়ে খাবেন।

৪। তিন ঘন্টা পর এক চামচ ভাত বা দুইটি রুটি শাক-সবজি দিয়ে খেতে পারবেন, তবে সেই সাথে সালাদ খাওয়া উত্তম। ৫। একটি ওমেগা ৩-৬-৯ সফট্ওজেল ক্যাপসুল খাবেন।

দুপুর :

১। বাড়িতে তৈরী স্বাভাবিক খাওয়ার যা অবশ্যই তৈল মুক্ত অথবা কম তৈল যুক্ত হতে হবে,

খাদ্য তালিকায় অবশ্যই সালাদ থাকতে হবে।

২। মাংস বা বড় মাছ না খেয়ে ছোট মাছ খাবেন। ৩। খাবারে লবন এড়িয়ে চলুন।

রাতে :

১। একদম খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করবেন।

২। আধাঘন্টা পর এক গ্লাস পানিতে ২চা চামুচ কার্ডিও কাস্টোডি পাউডার ও ২চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করবেন। ৩। আলসার আক্রান্ত রোগীরা লেবুর রসের পরিবর্তে চার চা চামচ টক দই মিশিয়ে নিন।

৪। একটি ওমেগা ৩-৬-৯ সফট্ওজেল ক্যাপসুল খাবেন।

৫। রাতের শেষ খাবার হিসেবে শুধুমাত্র এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে কার্ডিও কাস্টোডি মিশিয়ে খাবেন ও একটি ওমেগা ৩-৬-৯ খেয়ে ঘুমাবেন।

করণীয় :

১। সকালে খালি পেটে এবং রাতে খাবার পর ২০ মিনিট দ্রুত হাঁটবেন।

২। দৈনিক ৪ (চার) গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করবেন।

৩। ব্লাড পেসার এবং ডায়াবেটিস থাকলে নিয়মিত চেক করবেন।

৪। খাদ্য তালিকায় শসা, গাজর, টমেটো, পেঁপে, কাঁচা কলা ও সালাদ অধিক অন্তর্ভূক্ত করবেন।

বর্জনীয় :

১। তেল-চর্বি জাতীয় খাদ্য এবং কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে।

২। ধুমপান এবং এ্যালকোহল পরিহার করতে হবে। ৩। ফার্স্টফুড এবং চিনি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ নিষেধ ।

৪। কাঁচা লবন পরিহার করুন।

হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসা নেওয়ার পর যে সব মেনে চলতে হবে :

একবার হার্ট এ্যাটাক হলে পরবর্তীতে এ রোগের ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত টেষ্ট ও চেক-আপ করাতে হবে। এই সাথে ধুমপান পরিহার করতে হবে। খাদ্যভাসে পরিবর্তন আনতে হবে ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে প্রয়োজনীয় ঔষধ গ্রহন করতে হবে। বিভিন্ন রিহ্যাবিলেশন প্রোগ্রামেও অংশগ্রহন করতে পারেন।

হার্ট এ্যাটাকের পর বুকে ব্যথা হলে :

একবার হার্ট অ্যাটাকের পর অনেক রোগীরই এঞ্জাইন বা বুকে ব্যথা সৃষ্টি হয়। তবে এ ব্যথা ঔষধ খেলে বা বিশ্রাম নিলে

কিছুক্ষণ পর ভালো হয়ে যায়। হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে এ ব্যথা আরো তীব্র হয়ে ওঠে এবং তা সহজে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্বব হয় না। নিম্নলিখিত উপায়ে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা সম্বব : ১) ধুমপান পরিহার করুন। ২) কোলেস্টেরল, রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন (এজন্য সর্বপ্রথম ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে ও খাদ্যভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে)। ৩) নিয়মিত ব্যায়াম করুন।